দুই ঋতুর দেশ কম্বোডিয়া, কখন যাবেন ও কীভাবে যাবেন?

Share on Facebook

কোভিডের থাবায় যখন পুরো বিশ্ব থেমে ছিল তখনো কম্বোডিয়া তার গতি বজায় রেখেছিল। এরই ধারাবাহিকতায় কম্বোডিয়ায় পাড়ি জমাচ্ছেন সারা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের  পর্যটকরা।

দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার একটি দেশ কম্বোডিয়া। দুই মুদ্রার দেশও বলা হয়ে থাকে কম্বোডিয়াকে।ব্যবসা, বাণিজ্য, আমদানী ও রপ্তানী বাণিজ্যে দিনে দিনে এশিয়ার জন্যে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে দেশটি।কম্বোডিয়ার উত্তর-পূর্বে লাউস। পূর্বে ও দক্ষিণ-পূর্বে ভিয়েতনাম, পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিমে থাইল্যান্ড এবং দক্ষিণ পশ্চিমে থাইল্যান্ড উপসাগর।

ভৌগোলিকভাবে কম্বোডিয়া হলো এমন একটি দেশ, যার সাথে রয়েছে বাংলাদেশের অনেক সাদৃশ্য। যেমন কম্বোডিয়াতে রয়েছে সুউচ্চ পাহাড়, ঠিক তেমনি রয়েছে নীল জলরাশি, আমাদের কক্সবাজার এবং বান্দরবানের মতো।

তেমনিভাবে কম্বোডিয়ার সংস্কৃতি এবং আমাদের দেশের সংস্কৃতি যেন একই সুতোয় গাঁথা,কারণ এই দুই জাতিই সংস্কৃত থেকে এসেছে।আর  আমাদের মতো কম্বোডিয়ানদেরও প্রধান খাদ্য ভাত।

কখন যাবেন ?

কম্বোডিয়া ভ্রমণের সর্বোত্তম সময় হল নভেম্বর থেকে মে মাসের মধ্যে যখন দেশটিতে কম বৃষ্টিপাত হয়।কম্বোডিয়ার জলবায়ু সাধারণত সারা বছর গরম ও আর্দ্র থাকে।

কিভাবে যাবেন?

বাংলাদেশ থেকে সরাসরি কোন ফ্লাইট নাই তাই আপনাকে মালয়েশিয়া ট্রানজিট করে কম্বোডিয়া যেতে হবে। ট্রানজিট ফ্লাইটের জন্য মালয়েশিয়ার কোন ভিসা লাগেনা। তবে মালয়েশিয়া আর কম্বোডিয়া এক সাথেই ঘুরে দেখা ভাল,এতে খরচ হবে।

কম্বোডিয়ায় দর্শনীয়  স্থান;

কাম্পোট,ক্র্যাট,সিহানুকভিল,সিম রিপ,কোহ কের,নম পেন,আঙ্কোর,ক্রোং তা খমাউ ,কোহ রং ,কোহ টনসে,মন্ডুলকিরি,কেন্দ্রীয় বাজার ,টনলে স্যাপ লেক ,কেপ,প্রিয়া খান,টুওল স্লেং জেনোসাইড মিউজিয়াম ,বনলুং,ভিরাচে জাতীয় উদ্যান,কম্বোডিয়ার জাতীয় জাদুঘর ,ওয়ার মিউজিয়াম,বাঁশের দ্বীপ,ল্যান্ডমাইন মিউজিয়াম,বেয়ন মন্দির ইত্যাদি।

 

Leave a Reply